বাংলা ধাঁধা | ধাঁধা | মজার ধাঁধা ( ২০০ টি উত্তর সহ)

বাংলা ধাঁধা | ধাঁধা | মজার ধাঁধা ( ২০০ টি উত্তর সহ)




আসছালামু আলাইকুম প্রিয় বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন?আসা করি সবাই ভালো আছেন। ধাঁধা পছন্দ করেন নাই এমন মানুষ খুজে পাওয়া যাবে না। বাংলা ধাঁধা আমরা সবাই পছন্দ করি। তাই তোমাদের জন্য বাংলা ধাঁধা নিয়ে হাজির হলাম। বাংলা ধাঁধা সেই পুরানো দিন থেকে আজো আমাদের বাংলার ঐতিহ্য হয়ে রয়ে আছে। আসা করি তোমাদের ধাঁধা গুলো ভালো লাগবে৷ নিচে প্রায় ২০০ টি বাংলা ধাঁধা তোমাদের জন্য শেয়ার করলাম।  
মানুষের মন হলো সবচেয়ে জটিল এক ধাঁধা।
এই মন কখন কি যে চায় আর কি করে তার কোনো নির্দিষ্ট চলন পরিমাপ করা অসম্ভব।
বাংলা ধাঁধা গুলো বাচাই করে তোমাদের জন তুলে ধরা হয়েছে। 

ধাঁধা |বাংলা ধাঁধা | মজার ধাঁধা ( ২০০ টি উত্তর সহ)

 ১ ‘আমি হাসাই আমি কাঁদাই,
নই আমি প্রাণি।
দেখতে এসে সবাই
ক্ষণিক ভোলে ব্যথার বাণী।’
উত্তর: সিনেমা বা নাটক
২. ‘আমাকে না পেলে
সবাই করে হায় হায়,
ইচ্ছামতো আসি যদি
দেয় আমাকে বিদায়।’
উত্তর: পানি
৩. ‘কোন ফলের ফুল
ফোটে কি ফোটে না,
সকালে-বিকালে কেউ তো দেখে না।’
উত্তর: ডুমুর
৪. ‘মধ্যখানে একটু পানি
চুনকাম করা ঘর।
ভেঙে গড়তে বললে
গায়ে আসে জ্বর।’
উত্তর: ডিম
৫. ‘কাটলে বেড়ে যাবে, সব শেষে জল পাবে।’
উত্তর: পুকুর
৬. ‘কাজ করি সুড় দিয়ে
নই আমি হাতি।
পরের উপকার করি
তবু খাই লাথি।’
উত্তর: ঢেঁকি
৭. ‘কায়স্ত অস্ত্র ছাড়া,
পাঁঠা ছাড়ল পা।
লবঙ্গে বঙ্গ ছাড়া,
এনে দেব তা।’
উত্তর: কাঁঠাল
৮. ‘কালো মুখো পুত যার
বুকে আঘাত করে,
কিন্তু মার অভিশাপে
জ্বলে-পুড়ে মরে।’
উত্তর: দিয়াশলাই

৯. ‘অর্ধচন্দ্র সমাকার
দেহের গঠন।
গাছপালা কাটে সে
সদা সর্বক্ষণ।’
- বলুন তো কে সে?
উত্তর: কাস্তে
১০. ‘অনেক সাগর দেখলে ভাই
জলে নানা রং।
কোন সাগরে আছে বলো
শুধু লাল রং।’
- বলতে হবে কোন সাগরে?
উত্তর: লোহিত সাগর
১১. ‘অনেকেই খায় না
কিছু লোকে খায়।
বন্ধুদের না খাওয়ালে
মানহানি হয়।’
- বলুন তো কী খায়?
উত্তর: সিগারেট
১২. ‘অর্ধেক শরীর সোনার হলো,
কে সে লোক ভেবে বলো।’
- বলুন তো কে সে?
উত্তর: আনারস

১৩. ‘আম নয় জাম নয়,
গাছে নাহি ধরে।
সব লোকে ফল বলে,
জানে শুধু তারে।’
উত্তরঃ পরীক্ষার ফল
১৪. ‘আশ্চর্য বাদ্যযন্ত্র জুড়ি মেলা ভার
সে যদি বাজ খায় থাকে তার ‘তার’।
তার যদি কেটে যায় তবু নিঃসন্দেহে,
অর্ধেকের বেশি ছাড়াও বিদ্যমান সে।’
উত্তরঃ সেতার
১৫. ‘আছে কল, আছে জল, মাটি, পাতা রস
অনল, পবন, ধুম্র সবার পরশ।
মুখে মুখে কহে কথা, এক বোল বলে
না চুমিলে রহে চুপ, হাতে মুখে চলে।’
উত্তরঃ সাজানো হুক্কা
১৬. ‘আগে পিছে নাতি নিয়ে থাকে অবিরাম, মানুষ সে নয় ভাই সুস্বাদু একটি ফল।’
উত্তরঃ নাশপাতি

১৭) ‘কোন পাখির ডিম নাই,
বলো তো দেখি।
বলতে না পারলে
বুঝবো বুদ্ধি নাই ঘটে।’
উত্তর: বাদুর
১৮) ‘কোন টেবিলের পায়া থাকে না, ঝুলে থাকে, ছড়ায় না।’
উত্তর: টাইম টেবিল
১৯) ‘কোন বিদেশি ভাষা
নাম চার অক্ষরে,
দ্বিতীয় কেটে দেখ
জলে বাস করে।’
উত্তর: ইংলিশ
২০) ‘কোন সে সরস ফল বলো দেখি ভাই,
ফেলি তার অর্ধভাগ, অর্ধাংশ খাই।
টক মিষ্টি স্বাদ তার চোখ অগণন,
দেশের সস্তা ফল নাম বল এখন।’
উত্তর: আনারস

২১.উড়তে পেখম বীর
ময়ূর সে নয়।
মানুষ খায় গরু খায়
বাঘ সে নয়।
উত্তর: মশা
২২. ‘আমি হাসাই আমি কাঁদাই
নই আমি প্রাণি,
দেখতে এসে মোরে সদাই
ক্ষণিক ভোলে ব্যথার বাণী।’
- কি দেখে ব্যথা ভোলে?
উত্তর: মাতা
২৩. ‘আমি যাকে মামা বলি
বাবাও বলে তাই,
ছেলেও তাকে মামা বলে
মাও বলে তাই।’
- কাকে সবাই মামা বলে?
উত্তর: চাঁদ
২৪. ‘আমি যারে আনতে গেলাম,
তাকে দেখে ফিরে এলাম।
সে যখন চলে গেলো,
তখন তারে নিয়ে এলাম।’
- কী আনতে গিয়ে কী দেখলো?
উত্তর: বৃষ্টি ও পানি

২৫. ‘কোট কাচারিতে বিচার শুনি,
জন্ম আমার বনে।
সবাই আমার পেটে বসে,
কষ্ট পাই না মনে।’
উত্তর: চেয়ার
২৬. ‘কথা যদি বলি আমি,
তোমরা মনে রাখো।
কথার উল্টা পড়লে
তোমরা পাবে থাক।’
উত্তর: কথা
২৭. ‘কোমর ধরে শুইয়ে দাও কাজ যা করার করে নাও।’
উত্তর: শিলপাটা
২৮. ‘কোন শহরে খুলতে মানা, তোমার কী আছে জানা।
উত্তর: খুলনা

২৯) ‘আমার মার ফেলে
আমের ফেল আ,
রাখালের খাল ফেলে
লবণ দিয়ে খা।’
উত্তর: আমড়া
৩০) ‘একটা মাথা তিনটা পা,
চললে বলি আগে আগে।
থামলে বলি হায় হায়,
প্রাণটা বুঝি রাখা দায়।’
উত্তর: সিলিং ফ্যান
৩১) ‘উপর থেকে পড়ল ছুরি, ছুরি বলে কেবল ঘুরি।’
উত্তর: বাঁশপাতা
৩২) ‘উড়লেও পাখি নয় বলো দেখি কারে কয়?’
উত্তর: চামচিকা

৩৩)‘খেতে বললে হই খুশি,
যেতে তেড়ে আসি।
পেয়ে বসলে পায় কান্না,
কী নাম বলে দাও না।’
উত্তর: গোল্লা
৩৪. ‘গাছ নেই আছে পাতা, মুখ নেই বলে কথা।’
উত্তর: বই
৩৫. ‘গণিপতি নহে কিন্তু এক দন্তধর,
কটিতে বদন তার
দেহ লম্বোদর।’
উত্তর: ঢেঁকি
৩৬. ‘একটুখানি গাছে
তিল ঝুরঝুর করে।
একটুখানি টোকা দিলে
ঝরঝরিয়ে পড়ে।’
উত্তর: শিশির

৩৭. ‘উল্টো করে চলবে তুমি,
চালটা তোমার ধরে।
পা কেটে ফল খাইয়ে দেব, ফল কেটে পান করে।’
উত্তর: বেলচা
৩৮. ‘উড়লেও পাখি নয় বলো দেখি কারে কয়?’
উত্তর: চামচিকা
৩৯. ‘উল্টে যদি দাও মোরে হয়ে যাব লতা, কে আমি ভেবে চিন্তে বলে ফেলো তা।’
উত্তর: তাল
৪০. ‘উল্টো সোজা একই কথা,
প্রাণি যেথা সেও তথা।
তিন অক্ষরে সবটা,
বল দেখি উত্তরটা।’
উত্তর: নয়ন

৪১) রাত্রিকালে আঁধারেতে যার যার ঘরে,
তার বাড়িতে সকল লোকে কান্নাকাটি করে।
উত্তর: চোর
৪৩) আকাশ ধুমধুম পাতালে কড়া,
ভাঙ্গল হাঁড়ি লাগল জোড়া।
উত্তর: মেঘ ও বিজলি
৪৪) কোন প্রাণী বল দেখি ছয় ছয় পায়ে হাঁটে,
ঘুরতে তাকে তোমরা দেখো
যেথায় খুশি পথে ঘাটে।
উত্তর: পিঁপড়া
৪৫) আল্লাহর তৈরী পথ, সাত রঙ্গে সৃষ্টি,
কভু কভু দেখা যায়, হয় যদি বৃষ্টি।
উত্তর: রংধনু

৪৬) ‘মাসে আসে মাসে যায়, দিনে খায় না রাতে খায়।’
উত্তর: রোজা
৪৭)‘একটা শিং বারোটা ঠ্যাং,
কোন মাছের আছে?
পানিতে বাস করে,
ডিম পাড়ে গাছে।’
উত্তর: চিংড়ি
৪৮. ‘ইকড়ের তলে তলে,
ভিক অতি ছানি।
কোন গাছে দেখেছেন,
গাছের আগায় পানি।’
উত্তর: নারিকেল
৪৭. ‘ইনসিঙ্গি বিনসিঙ্গি,
মাথায় তিনটি শিং।
পশু নয় পাখি নয়,
পানিতে পাড়ে ডিম।’
উত্তর: পানিফল

৪৮) ‘কোন ফলের ফুল
ফোটে কি ফোটে না,
সকালে-বিকালে
কেউ তো দেখে না।’
উত্তরঃ ডুমুর
৪৯)‘মধ্যখানে একটু পানি
চুনকাম করা ঘর।
ভেঙে গড়তে বললে
গায়ে আসে জ্বর।’
উত্তরঃ ডিম
৫০) ‘মাসে আসে মাসে যায়, দিনে খায় না রাতে খায়।’
উত্তরঃ রোজা
৫১) ‘মুখ নাই কথা বলে, পা নাই হেঁটে চলে।’
উত্তরঃ ঘড়ি
ধাঁধা |বাংলা ধাঁধা | মজার ধাঁধা ( ১৫০ টি উত্তর সহ) | গণিতের ধাঁধা | হাসির বাংলা ধাঁধা
৫২.উড়তে পেখম বীর
ময়ূর সে নয়।
মানুষ খায় গরু খায়
বাঘ সে নয়।
উত্তর: মশা
৫৩. উল্টালে ধাতু হয়
সোজাতে জননী।
কী শব্দ হয় তাহা
বলো দেখি শুনি!
উত্তর: মাতা
৫৪. একটুখানি পুকুরে জল
টলমল করে।
এমন বাপের বেটা নেই
নেমে মাছ ধরে।
উত্তর: চোখ
৫৫. একলা তারে যায় না দেখা
সঙ্গী পেলে বাঁচে।
আঁধার দেখলে ভয়ে পালায়
আলোয় ফিরে আসে।
উত্তর: ছায়া

৫৬.উড়তে পেখম বীর
ময়ূর সে নয়।
মানুষ খায় গরু খায়
বাঘ সে নয়।
উত্তর: মশা
৫৭. উল্টালে ধাতু হয়
সোজাতে জননী।
কী শব্দ হয় তাহা
বলো দেখি শুনি!
উত্তর: মাতা
৫৮. একটুখানি পুকুরে জল
টলমল করে।
এমন বাপের বেটা নেই
নেমে মাছ ধরে।
উত্তর: চোখ
৫৯. একলা তারে যায় না দেখা
সঙ্গী পেলে বাঁচে।
আঁধার দেখলে ভয়ে পালায়
আলোয় ফিরে আসে।
উত্তর: ছায়া

৬০) একবার জন্মায়, আবার মরে
আবার জন্মায়, তারপর মরে।
এই মরা শেষ মরা
ঘুমিয়ে পড়ে।
উত্তর: দাঁত
৬১) এক ঘরে এক থাম বলো তার কী নাম?
উত্তর: ছাতা
৬২) এক আছে এক বুড়ি চোখ তার বারো কুড়ি!
উত্তর: আনারস
৬৩.) এমন একটা গাই আছে
যা দেই তাই খায়
পানি দিলে মরে যায়।
উত্তর: আগুন

৬৪) আগ কেটে বাগ কেটে রুপিলাম চারা,
ফল নেই, ফুল নেই, শুধু লতায় ভরা।
উত্তর: পান
৬৫) আসবে তারা যাদের স্বভাব,
ভাত ছড়ালে হবে না অভাব।
উত্তর: কাক
৬৬) আসলে নকল দেখি,
মাথা কেটে সিক্ত নাকি।
শেষ জোড়া দু নম্বরটা,
তাই নিয়ে যায় শিকারী।
উত্তর: ভেজাল
৬৭) আঘাত নয়,
দেশের নাম,
বলতে পারলে সম্মান।
উত্তর: ঘানা

৬৮) আকাশে ঝিকিমিকি,
চৌতালায় তার বাস।
তাকে আবার,
মানুষের খাইতে বড় আশা।
উত্তর: হুক্কা
৬৯) আকাশে থাকে, অতশে নেই, নাম কী তার বল তো ভাই?
উত্তর: ক বর্ণ
৭০) আকাশে আছি, বাতাসে আছি,
নাই পৃথিবীতে।
চাঁদ আর তারায় আছি,
নাই কিন্তু সূর্যতে।
উত্তর: আ - কার
৭১) আকাশে মস্তক যার পাতালে আঙ্গুল,
মাথার উপর আছে এক ছাতা।
প্রসারিয়া সুত যদি ভূমি হয় স্থিতি
আনন্দেতে নরগণ ধায় দ্রুত গতি।
উত্তর: তালগাছ

৭২) রাত্রিকালে আঁধারেতে যার যার ঘরে,
তার বাড়িতে সকল লোকে কান্নাকাটি করে।
উত্তর: চোর
৭৩. আকাশ ধুমধুম পাতালে কড়া,
ভাঙ্গল হাঁড়ি লাগল জোড়া।
উত্তর: মেঘের ডাক ও বিজলী
৭৪) কোন প্রাণী বল দেহি ছয় ছয় পায়ে হাঁটে,
ঘুরতে তাকে তোমরা দেখো
যেথায় খুশি পথে ঘাটে।
উত্তর: পিঁপড়া।
৭৫) আল্লাহর তৈরী পথ, সাত রঙ্গে সৃষ্টি,
কভু কভু দেখা যায়, হয় যদি বৃষ্টি।
উত্তর: রংধনু।

৭৬. ‘ছোট্ট একটা ঘরের
মধ্যে সাতটা বাড়ি,
যে না বলতে পারে
তার সঙ্গে আড়ি।’
উত্তর: চালতা
৭৭. ‘একটা গরুর পাছ পাছ লেজুর, পাঁচটা গরুর কয়টি লেজুর?’
উত্তর: পাঁচটি
৭৮. ‘একটা মাথা তিনটা পা,
চললে বলি আগে আগে।
থামলে বলি হায় হায়,
প্রাণটা বুঝি রাখা দায়।’
উত্তর: সিলিং ফ্যান
৭৯. ‘একটা ছোট ঘরে, অনেক মাথা ধরে।’
উত্তর: দেশলাই

৮০. ‘আজকালের মধ্যে নয়,
দু’পাশেতে পশু হয়।
অস্ত্ররূপে পরিচয়।’
- বলুন তো কী এটা?
উত্তর: পরশু
৮১. ‘আজব জিনিস হাতে চলে
মাথায় বলে কথা,
পেটের মধ্যে কালো রক্ত
ধাতব তার মাথা।’
- পেটের মধ্যে কালো রক্ত কার?
উত্তর: ঝর্ণা কলম
৮২. ‘আট পা ষোল হাঁটু,
বসে থাকে বীর বাঁটু।
শুন্যে পেতে জাল,
শিকার ধবে সর্বকাল।’
- কে শিকার করে?
উত্তর: মাকড়শা
৮৩. ‘আজব একটি জিনিস দেখলাম
হুলহুলিয়ার হাটে,
আট পা দুই মাথা
লেজ থাকে তার পিঠে।’
- কী জিনিস দেখলাম?
উত্তর: দাঁড়িপাল্লা

৮৪. ‘আগায় খস খস
গোড়ায় মুটি।
বলতে পারো
কী হবে জিনিসটি।’
উত্তর: আখ
৮৫. ‘আগা গোড়া বেশি নয়,
মাঝে বেশি জল।
গাছে গাছে ফলে থাকে,
সে কি দেশি ফল।’
উত্তর: কদম
৮৬. ‘আগা ঝন ঝন
গোড়া মোটা।
যে না পারবে
সে পাবে খোটা।’
উত্তর: ঝাড়ু
৮৭. ‘আগা গোড়া কাটা, চুলের জন্য ঝাটা।’
উত্তর: চিরুনী

৮৮) আগ কেটে বাগ কেটে রূপিলাম চারা,
ফল নেই, ফুল নেই, শুধু লতায় ভরা।
উত্তর: পান
৮৯) আসবে তারা যাদের স্বভাব,
ভাত ছড়ালে হবে না অভাব।
উত্তর: পান
৯০) আসলে নকল দেখি,
মাথা কেটে সিক্ত নাকি।
শেষ জোড়া দু নম্বরটা,
তাই নিয়ে যায় শিকারী।
উত্তর: ভেজাল
৯১) আঘাত নয়,
দেশের নাম,
বলতে পারলে সম্মান।
উত্তর: ঘানা

৯২) ‘এমন একটি কাপের নাম
বলো দেখি ভাই।
যে কাপেতে চা চিনি
দুধ পানি একটুও নাই।’
উত্তর: বিশ্বকাপ
৯৩) ‘একটি শহরের নাম,
যা খোলা নয়।
কিন্তু সত্যি তা নয়,
না বলতে পারলে
সবাই বোকা কয়।’
উত্তর: খুলনা
৯৪) ‘এমন একটা গাই আছে,
যা দেই তা-ই খায়,
পানি দিলে মরে যায়।’
উত্তর: আগুন
৯৫) ‘এমন একটা দেশ চাই,
যে দেশে মাটি নেই।
এমন আজব দেশের নাম,
কি বলো তো ভাই।’
উত্তর: সন্দেশ

৯৬) একবার জন্মায়, আবার মরে
আবার জন্মায়, তারপর মরে।
এই মরা শেষ মরা
ঘুমিয়ে পড়ে।
উত্তরঃ দাঁত
৯৭) এক ঘরে এক থাম বলো তার কী নাম?
উত্তরঃ ছাতা
৯৮) এক আছে এক বুড়ি চোখ তার বারো কুড়ি!
উত্তরঃ আনারস
৯৯. এমন একটা গাই আছে
যা দেই তাই খায়
পানি দিলে মরে যায়।
উত্তরঃ আগুন
ধাঁধা |বাংলা ধাঁধা | মজার ধাঁধা ( ১৫০ টি উত্তর সহ)
১০০) ‘উঠিতে ঝটপট
বসিতে পাহাড়,
লক্ষ লক্ষ জীব ধরে
করে না আহার।’
উত্তর: খেওয়া জাল
১০১) ‘উঠান ঠন ঠন বৈঠক মাটি,
কুমারে পড়ছে ঐ।
ঘটি বিনে দুধে হইচই,
এমন কুমার পাইল কই?’
উত্তর: চুনের ঘটি
১০২) ‘উঠানে বাগানে আমি থাকি বারো মাস,
আমাকে পেতে লোকে করে কত আশ।
আমাকে ছাড়া হয় না শুভ কাজ-অনুষ্ঠান,
সোনার চেয়ে আমাকে বেশি দেয় সম্মান।’
উত্তর: রসুন
১০৩) হাত আছে পা আছে মাথা তার কাটা
আস্ত মানুষ গিলে খায় বুক তার ফাটা ।
উত্তর: শার্ট

১০৪) ‘একই দামের শাড়ি,
পরে দুইটি মেয়ে।
শাড়ি দু’টির দাম কতো?
সম্পর্কটা জানা চাই।’
উত্তর: দুই সতীন
১০৫) ‘এক গাছে তিন তরকারি, বলতে পারে কোন ব্যাপারি?’
উত্তর: কলাগাছ
২০৬) ‘এক ঘরে এক থাম, বল কি তার নাম?’
উত্তর: ছাতা
১০৭) ‘এক শালিকের দুই মাথা,
শালিক গেল নিতে গোলপাতা।
গেল শালিক পানিতে ভেসে,
মাঝি ভাই উঠলো হেসে।’
উত্তর: নৌকা

১০৮) ‘আচ্ছা বলতো কোন জিনিস
রাজশাহী থেকে ঢাকা চলে গেছে
অথচ বিন্দুমাত্র নড়াচড়া করে নাই।’
উত্তর: আমের পোকা
১০৯) ‘আমার মার ফেলে
আমের ফেল আ,
রাখালের খাল ফেলে
লবণ দিয়ে খা।’
উত্তর: আমড়া
১১০) ‘আশি টাকার খাসি,
নব্বই টাকার পোস্ত।
এক পিঠ দেখা যায়,
আর পিঠ কই দোস্ত?’
উত্তর: আকাশ
১১১) ‘আকাশ থেকে পড়ল গোটা
তার মধ্যে রক্ত,
যে না বলতে পারে
সে পাগলের ভক্ত।’
উত্তর: কালোজাম

১১২) তোমার বৌ তুমি গেলে দেয় না, কিন্তু আমি গেলে দেয়।
উত্তর: ঘোমটা
১১৩) রাতের নিঝুম পথে কে চলেছে ছুটে, রয়েছে কাছে অনেক টাকা পাছে বা কেউ লুটে।
উত্তর: রানার
১১৪) ‘জঙ্গল থেকে বের হয় টিয়ে,
সোনার টোপর মাথায় দিয়ে।
পেট থেকে বের হয় কলা,
তোমরা কি কিছু বুঝলা?’
উত্তর: কলার থোড়
১১৫) ‘একটা মাথা তিনটা পা,
চললে বলি আগে আগে।
থামলে বলি হায় হায়,
প্রাণটা বুঝি রাখা দায়।’
উত্তর: সিলিং ফ্যান

১১৬) তোর দেশেতে সূর্য ওঠে
সকাল বেলা ভোর বেলাতে
বলতো দেহি কোন দেশেতে
সূর্য ওঠে মাঝ রাতেতে।
উত্তর: নরওয়ে
১১৭) রাঙ্গা বিবি জামা গায়,
কাটিলে বিবি দুই খান হয়।
উত্তর: মসুরির ডাল
১১৮) অন্ধ নদী পিছল পথ
হয়না দিন, সদা রাত,
নদীর জন্য সোবেশাম,
পায়ে পড়ে মাথার ঘাম।
উত্তর: পেট
১১৯) রাত্রিকালে আঁধারেতে যার যার ঘরে,
তার বাড়িতে সকল লোকে কান্নাকাটি করে।
উত্তর: চোর।

১২০. বহু দাঁত রয়েছে কিন্তু কোনো কিছু খায় না, জিনিসটি কি?
১২১. কোন জিনিসটির বাইরের দিকের অংশ খেয়ে ভেতরের অংশটি আমরা ফেলে দেই?
১২২. আপনি যে ভাষায়ই কথা বলেন না কেন, সব ভাষাতেই জবাব দিতে পারে কে?
১২৩. একটি নির্দিষ্ট জায়গায় বসে বিশ্বের সব স্থানে ভ্রমণ করে কে?
১২৪. অল্প বয়সে লম্বা থাকলেও বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ছোট হয়ে যায় কে?
উত্তর মিলিয়ে নিন- ১. চিরুনি ২. ভুট্টা ৩. প্রতিধ্বনী ৪. ডাকটিকিট ৫. মোমবাতি

১২৫) ‘মধ্যখানে একটু পানি
চুনকাম করা ঘর।
ভেঙে গড়তে বললে
গায়ে আসে জ্বর।’
উত্তর: ডিম
১২৬) ‘একটা শিং বারোটা ঠ্যাং,
কোন মাছের আছে?
পানিতে বাস করে,
ডিম পাড়ে গাছে।’
উত্তর: চিংড়ি মাছ
১২৭) ‘ইকড়ের তলে তলে,
ভিক অতি ছানি।
কোন গাছে দেখেছেন,
গাছের আগায় পানি।’
উত্তর: নারিকেল
১২৮) ঢেউ এর ওপর ঢেউ। তার মাঝেতে বসে আছে লাট সাহেবের বউ। বলুনতো কী?
উত্তর: কচুরীপানা

১২৯) ‘কোন টেবিলের পায়া থাকে না, ঝুলে থাকে, ছড়ায় না।’
উত্তর: টাইম টেবিল
১৩০) ‘আগায় ছাতি গোড়ায় মাথি, ছেড়ে কান্দানোর প্রোপতি।’
উত্তর: ওল
১৩১) ‘কাঁধে ঝুলে সঙ্গে যায়, বিনা দোষে মার খায়।’
উত্তর: ঢাক
১৩২. ‘উল্টো সোজা একই কথা,
প্রাণি যেথা সেও তথা।
তিন অক্ষরে সবটা,
বল দেখি উত্তরটা।’
উত্তর: নয়ন

১৩৩) ‘কোন টেবিলের পায়া থাকে না, ঝুলে থাকে, ছড়ায় না।’
উত্তর: টাইম টেবিল
১৩৪) ‘আগায় ছাতি গোড়ায় মাথি, ছেড়ে কান্দানোর প্রোপতি।’
উত্তর: ওল
১৩৫) ‘কাঁধে ঝুলে সঙ্গে যায়, বিনা দোষে মার খায়।’
উত্তর: ঢাক
১৩৬) ‘উল্টো সোজা একই কথা,
প্রাণি যেথা সেও তথা।
তিন অক্ষরে সবটা,
বল দেখি উত্তরটা।’
উত্তর: নয়ন

১৩৭) ‘কোট কাচারিতে বিচার শুনি,
জন্ম আমার বনে।
সবাই আমার পেটে বসে,
কষ্ট পাই না মনে।’
উত্তর: চেয়ার
১৩৮) ‘কথা যদি বলি আমি,
তোমরা মনে রাখো।
কথার উল্টা পড়লে
তোমরা পাবে থাক।’
উত্তর: কথা
১৩৯) ‘কোমর ধরে শুইয়ে দাও কাজ যা করার করে নাও।’
উত্তর: শিল নোড়া
১৪০) ‘কোন শহরে খুলতে মানা, তোমার কী আছে জানা।
উত্তর: খুলনা

১৪১) উড়তে পেখম বীর
ময়ূর সে নয়।
মানুষ খায় গরু খায়
বাঘ সে নয়।
উত্তর: মশা
১৪২) উল্টালে ধাতু হয়
সো জাতে জননী।
কী শব্দ হয় তাহা
বলো দেখি শুনি!
উত্তর: মাতা
১৪৩) একটুখানি পুকুরে জল
টলমল করে।
এমন বাপের বেটা নেই নেমে মাছ ধরে।
উত্তর: চোখ
১৪৪) একলা তারে যায় না দেখা
সঙ্গী পেলে বাঁচে।
আঁধার দেখলে ভয়ে পালায়
আলোয় ফিরে আসে।
উত্তর: ছায়া

১৪৫) হাসিতে হাসিতে যায় নারী পর পুরুষের কাছে,
যাইবার সময় কান্নাকাটি ভিতরে গেলে হাসে।

উত্তরঃ মেয়েদের হাতের চুড়ী

১৪৬) আমি তুমি একজন দেখিতে এক রুপ,
আমি কত কথা কই তুমি কেন থাক চুপ।

উত্তরঃ নিজের ছবি

১৪৭) কালিদাস পন্ডিতের ফাঁকি,
আড়াইশ থেকে পাঁচ পঞ্চাশ গেলে
 কত থাকে বাকী?

উত্তরঃ কিছুই না, শূন্য

১৪৮) শোন ভাই কালিদাসের হেয়ালীর ছন্দ,
দরজা আছে হাজারটা তবু কেন বন্ধ।

উত্তরঃ মশারী

১৪৯) শুভ্রবাসান দেহ তার, করে মানুষের অপকার।
চিতায় তারে পুড়িয়া মারে, 
তবু সে উহ আহ না করে।

উত্তরঃ সিগারেট

১৫০) দিনের বেলায় শ্বশুর হয়, রাতের বেলায় ভাসুর হয়, শুইতে গেলে স্বামী হয়, ধরতে গেলে পাপ হয়, 

ধাঁধাঁর উত্তর দিবেন কিন্তু আপনারা

আসছালামু আলাইকুম প্রিয় বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন?আসা করি সবাই ভালো আছেন। ধাঁধা পছন্দ করেন নাই এমন মানুষ খুজে পাওয়া যাবে না। বাংলা ধাঁধা আমরা সবাই পছন্দ করি। তাই তোমাদের জন্য বাংলা ধাঁধা নিয়ে হাজির হলাম। বাংলা ধাঁধা সেই পুরানো দিন থেকে আজো আমাদের বাংলার ঐতিহ্য হয়ে রয়ে আছে। আসা করি তোমাদের ধাঁধা গুলো ভালো লাগবে৷ নিচে প্রায় ২০০ টি বাংলা ধাঁধা তোমাদের জন্য শেয়ার করলাম।  
মানুষের মন হলো সবচেয়ে জটিল এক ধাঁধা।
এই মন কখন কি যে চায় আর কি করে তার কোনো নির্দিষ্ট চলন পরিমাপ করা অসম্ভব।
বাংলা ধাঁধা গুলো বাচাই করে তোমাদের জন তুলে ধরা হয়েছে। 

ধাঁধা |বাংলা ধাঁধা | মজার ধাঁধা ( ২০০ টি উত্তর সহ)

 ১ ‘আমি হাসাই আমি কাঁদাই,
নই আমি প্রাণি।
দেখতে এসে সবাই
ক্ষণিক ভোলে ব্যথার বাণী।’
উত্তর: সিনেমা বা নাটক
২. ‘আমাকে না পেলে
সবাই করে হায় হায়,
ইচ্ছামতো আসি যদি
দেয় আমাকে বিদায়।’
উত্তর: পানি
৩. ‘কোন ফলের ফুল
ফোটে কি ফোটে না,
সকালে-বিকালে কেউ তো দেখে না।’
উত্তর: ডুমুর
৪. ‘মধ্যখানে একটু পানি
চুনকাম করা ঘর।
ভেঙে গড়তে বললে
গায়ে আসে জ্বর।’
উত্তর: ডিম
৫. ‘কাটলে বেড়ে যাবে, সব শেষে জল পাবে।’
উত্তর: পুকুর
৬. ‘কাজ করি সুড় দিয়ে
নই আমি হাতি।
পরের উপকার করি
তবু খাই লাথি।’
উত্তর: ঢেঁকি
৭. ‘কায়স্ত অস্ত্র ছাড়া,
পাঁঠা ছাড়ল পা।
লবঙ্গে বঙ্গ ছাড়া,
এনে দেব তা।’
উত্তর: কাঁঠাল
৮. ‘কালো মুখো পুত যার
বুকে আঘাত করে,
কিন্তু মার অভিশাপে
জ্বলে-পুড়ে মরে।’
উত্তর: দিয়াশলাই

৯. ‘অর্ধচন্দ্র সমাকার
দেহের গঠন।
গাছপালা কাটে সে
সদা সর্বক্ষণ।’
- বলুন তো কে সে?
উত্তর: কাস্তে
১০. ‘অনেক সাগর দেখলে ভাই
জলে নানা রং।
কোন সাগরে আছে বলো
শুধু লাল রং।’
- বলতে হবে কোন সাগরে?
উত্তর: লোহিত সাগর
১১. ‘অনেকেই খায় না
কিছু লোকে খায়।
বন্ধুদের না খাওয়ালে
মানহানি হয়।’
- বলুন তো কী খায়?
উত্তর: সিগারেট
১২. ‘অর্ধেক শরীর সোনার হলো,
কে সে লোক ভেবে বলো।’
- বলুন তো কে সে?
উত্তর: আনারস

১৩. ‘আম নয় জাম নয়,
গাছে নাহি ধরে।
সব লোকে ফল বলে,
জানে শুধু তারে।’
উত্তরঃ পরীক্ষার ফল
১৪. ‘আশ্চর্য বাদ্যযন্ত্র জুড়ি মেলা ভার
সে যদি বাজ খায় থাকে তার ‘তার’।
তার যদি কেটে যায় তবু নিঃসন্দেহে,
অর্ধেকের বেশি ছাড়াও বিদ্যমান সে।’
উত্তরঃ সেতার
১৫. ‘আছে কল, আছে জল, মাটি, পাতা রস
অনল, পবন, ধুম্র সবার পরশ।
মুখে মুখে কহে কথা, এক বোল বলে
না চুমিলে রহে চুপ, হাতে মুখে চলে।’
উত্তরঃ সাজানো হুক্কা
১৬. ‘আগে পিছে নাতি নিয়ে থাকে অবিরাম, মানুষ সে নয় ভাই সুস্বাদু একটি ফল।’
উত্তরঃ নাশপাতি

১৭) ‘কোন পাখির ডিম নাই,
বলো তো দেখি।
বলতে না পারলে
বুঝবো বুদ্ধি নাই ঘটে।’
উত্তর: বাদুর
১৮) ‘কোন টেবিলের পায়া থাকে না, ঝুলে থাকে, ছড়ায় না।’
উত্তর: টাইম টেবিল
১৯) ‘কোন বিদেশি ভাষা
নাম চার অক্ষরে,
দ্বিতীয় কেটে দেখ
জলে বাস করে।’
উত্তর: ইংলিশ
২০) ‘কোন সে সরস ফল বলো দেখি ভাই,
ফেলি তার অর্ধভাগ, অর্ধাংশ খাই।
টক মিষ্টি স্বাদ তার চোখ অগণন,
দেশের সস্তা ফল নাম বল এখন।’
উত্তর: আনারস

২১.উড়তে পেখম বীর
ময়ূর সে নয়।
মানুষ খায় গরু খায়
বাঘ সে নয়।
উত্তর: মশা
২২. ‘আমি হাসাই আমি কাঁদাই
নই আমি প্রাণি,
দেখতে এসে মোরে সদাই
ক্ষণিক ভোলে ব্যথার বাণী।’
- কি দেখে ব্যথা ভোলে?
উত্তর: মাতা
২৩. ‘আমি যাকে মামা বলি
বাবাও বলে তাই,
ছেলেও তাকে মামা বলে
মাও বলে তাই।’
- কাকে সবাই মামা বলে?
উত্তর: চাঁদ
২৪. ‘আমি যারে আনতে গেলাম,
তাকে দেখে ফিরে এলাম।
সে যখন চলে গেলো,
তখন তারে নিয়ে এলাম।’
- কী আনতে গিয়ে কী দেখলো?
উত্তর: বৃষ্টি ও পানি

২৫. ‘কোট কাচারিতে বিচার শুনি,
জন্ম আমার বনে।
সবাই আমার পেটে বসে,
কষ্ট পাই না মনে।’
উত্তর: চেয়ার
২৬. ‘কথা যদি বলি আমি,
তোমরা মনে রাখো।
কথার উল্টা পড়লে
তোমরা পাবে থাক।’
উত্তর: কথা
২৭. ‘কোমর ধরে শুইয়ে দাও কাজ যা করার করে নাও।’
উত্তর: শিলপাটা
২৮. ‘কোন শহরে খুলতে মানা, তোমার কী আছে জানা।
উত্তর: খুলনা

২৯) ‘আমার মার ফেলে
আমের ফেল আ,
রাখালের খাল ফেলে
লবণ দিয়ে খা।’
উত্তর: আমড়া
৩০) ‘একটা মাথা তিনটা পা,
চললে বলি আগে আগে।
থামলে বলি হায় হায়,
প্রাণটা বুঝি রাখা দায়।’
উত্তর: সিলিং ফ্যান
৩১) ‘উপর থেকে পড়ল ছুরি, ছুরি বলে কেবল ঘুরি।’
উত্তর: বাঁশপাতা
৩২) ‘উড়লেও পাখি নয় বলো দেখি কারে কয়?’
উত্তর: চামচিকা

৩৩)‘খেতে বললে হই খুশি,
যেতে তেড়ে আসি।
পেয়ে বসলে পায় কান্না,
কী নাম বলে দাও না।’
উত্তর: গোল্লা
৩৪. ‘গাছ নেই আছে পাতা, মুখ নেই বলে কথা।’
উত্তর: বই
৩৫. ‘গণিপতি নহে কিন্তু এক দন্তধর,
কটিতে বদন তার
দেহ লম্বোদর।’
উত্তর: ঢেঁকি
৩৬. ‘একটুখানি গাছে
তিল ঝুরঝুর করে।
একটুখানি টোকা দিলে
ঝরঝরিয়ে পড়ে।’
উত্তর: শিশির

৩৭. ‘উল্টো করে চলবে তুমি,
চালটা তোমার ধরে।
পা কেটে ফল খাইয়ে দেব, ফল কেটে পান করে।’
উত্তর: বেলচা
৩৮. ‘উড়লেও পাখি নয় বলো দেখি কারে কয়?’
উত্তর: চামচিকা
৩৯. ‘উল্টে যদি দাও মোরে হয়ে যাব লতা, কে আমি ভেবে চিন্তে বলে ফেলো তা।’
উত্তর: তাল
৪০. ‘উল্টো সোজা একই কথা,
প্রাণি যেথা সেও তথা।
তিন অক্ষরে সবটা,
বল দেখি উত্তরটা।’
উত্তর: নয়ন

৪১) রাত্রিকালে আঁধারেতে যার যার ঘরে,
তার বাড়িতে সকল লোকে কান্নাকাটি করে।
উত্তর: চোর
৪৩) আকাশ ধুমধুম পাতালে কড়া,
ভাঙ্গল হাঁড়ি লাগল জোড়া।
উত্তর: মেঘ ও বিজলি
৪৪) কোন প্রাণী বল দেখি ছয় ছয় পায়ে হাঁটে,
ঘুরতে তাকে তোমরা দেখো
যেথায় খুশি পথে ঘাটে।
উত্তর: পিঁপড়া
৪৫) আল্লাহর তৈরী পথ, সাত রঙ্গে সৃষ্টি,
কভু কভু দেখা যায়, হয় যদি বৃষ্টি।
উত্তর: রংধনু

৪৬) ‘মাসে আসে মাসে যায়, দিনে খায় না রাতে খায়।’
উত্তর: রোজা
৪৭)‘একটা শিং বারোটা ঠ্যাং,
কোন মাছের আছে?
পানিতে বাস করে,
ডিম পাড়ে গাছে।’
উত্তর: চিংড়ি
৪৮. ‘ইকড়ের তলে তলে,
ভিক অতি ছানি।
কোন গাছে দেখেছেন,
গাছের আগায় পানি।’
উত্তর: নারিকেল
৪৭. ‘ইনসিঙ্গি বিনসিঙ্গি,
মাথায় তিনটি শিং।
পশু নয় পাখি নয়,
পানিতে পাড়ে ডিম।’
উত্তর: পানিফল

৪৮) ‘কোন ফলের ফুল
ফোটে কি ফোটে না,
সকালে-বিকালে
কেউ তো দেখে না।’
উত্তরঃ ডুমুর
৪৯)‘মধ্যখানে একটু পানি
চুনকাম করা ঘর।
ভেঙে গড়তে বললে
গায়ে আসে জ্বর।’
উত্তরঃ ডিম
৫০) ‘মাসে আসে মাসে যায়, দিনে খায় না রাতে খায়।’
উত্তরঃ রোজা
৫১) ‘মুখ নাই কথা বলে, পা নাই হেঁটে চলে।’
উত্তরঃ ঘড়ি
ধাঁধা |বাংলা ধাঁধা | মজার ধাঁধা ( ১৫০ টি উত্তর সহ) | গণিতের ধাঁধা | হাসির বাংলা ধাঁধা
৫২.উড়তে পেখম বীর
ময়ূর সে নয়।
মানুষ খায় গরু খায়
বাঘ সে নয়।
উত্তর: মশা
৫৩. উল্টালে ধাতু হয়
সোজাতে জননী।
কী শব্দ হয় তাহা
বলো দেখি শুনি!
উত্তর: মাতা
৫৪. একটুখানি পুকুরে জল
টলমল করে।
এমন বাপের বেটা নেই
নেমে মাছ ধরে।
উত্তর: চোখ
৫৫. একলা তারে যায় না দেখা
সঙ্গী পেলে বাঁচে।
আঁধার দেখলে ভয়ে পালায়
আলোয় ফিরে আসে।
উত্তর: ছায়া

৫৬.উড়তে পেখম বীর
ময়ূর সে নয়।
মানুষ খায় গরু খায়
বাঘ সে নয়।
উত্তর: মশা
৫৭. উল্টালে ধাতু হয়
সোজাতে জননী।
কী শব্দ হয় তাহা
বলো দেখি শুনি!
উত্তর: মাতা
৫৮. একটুখানি পুকুরে জল
টলমল করে।
এমন বাপের বেটা নেই
নেমে মাছ ধরে।
উত্তর: চোখ
৫৯. একলা তারে যায় না দেখা
সঙ্গী পেলে বাঁচে।
আঁধার দেখলে ভয়ে পালায়
আলোয় ফিরে আসে।
উত্তর: ছায়া

৬০) একবার জন্মায়, আবার মরে
আবার জন্মায়, তারপর মরে।
এই মরা শেষ মরা
ঘুমিয়ে পড়ে।
উত্তর: দাঁত
৬১) এক ঘরে এক থাম বলো তার কী নাম?
উত্তর: ছাতা
৬২) এক আছে এক বুড়ি চোখ তার বারো কুড়ি!
উত্তর: আনারস
৬৩.) এমন একটা গাই আছে
যা দেই তাই খায়
পানি দিলে মরে যায়।
উত্তর: আগুন

৬৪) আগ কেটে বাগ কেটে রুপিলাম চারা,
ফল নেই, ফুল নেই, শুধু লতায় ভরা।
উত্তর: পান
৬৫) আসবে তারা যাদের স্বভাব,
ভাত ছড়ালে হবে না অভাব।
উত্তর: কাক
৬৬) আসলে নকল দেখি,
মাথা কেটে সিক্ত নাকি।
শেষ জোড়া দু নম্বরটা,
তাই নিয়ে যায় শিকারী।
উত্তর: ভেজাল
৬৭) আঘাত নয়,
দেশের নাম,
বলতে পারলে সম্মান।
উত্তর: ঘানা

৬৮) আকাশে ঝিকিমিকি,
চৌতালায় তার বাস।
তাকে আবার,
মানুষের খাইতে বড় আশা।
উত্তর: হুক্কা
৬৯) আকাশে থাকে, অতশে নেই, নাম কী তার বল তো ভাই?
উত্তর: ক বর্ণ
৭০) আকাশে আছি, বাতাসে আছি,
নাই পৃথিবীতে।
চাঁদ আর তারায় আছি,
নাই কিন্তু সূর্যতে।
উত্তর: আ - কার
৭১) আকাশে মস্তক যার পাতালে আঙ্গুল,
মাথার উপর আছে এক ছাতা।
প্রসারিয়া সুত যদি ভূমি হয় স্থিতি
আনন্দেতে নরগণ ধায় দ্রুত গতি।
উত্তর: তালগাছ

৭২) রাত্রিকালে আঁধারেতে যার যার ঘরে,
তার বাড়িতে সকল লোকে কান্নাকাটি করে।
উত্তর: চোর
৭৩. আকাশ ধুমধুম পাতালে কড়া,
ভাঙ্গল হাঁড়ি লাগল জোড়া।
উত্তর: মেঘের ডাক ও বিজলী
৭৪) কোন প্রাণী বল দেহি ছয় ছয় পায়ে হাঁটে,
ঘুরতে তাকে তোমরা দেখো
যেথায় খুশি পথে ঘাটে।
উত্তর: পিঁপড়া।
৭৫) আল্লাহর তৈরী পথ, সাত রঙ্গে সৃষ্টি,
কভু কভু দেখা যায়, হয় যদি বৃষ্টি।
উত্তর: রংধনু।

৭৬. ‘ছোট্ট একটা ঘরের
মধ্যে সাতটা বাড়ি,
যে না বলতে পারে
তার সঙ্গে আড়ি।’
উত্তর: চালতা
৭৭. ‘একটা গরুর পাছ পাছ লেজুর, পাঁচটা গরুর কয়টি লেজুর?’
উত্তর: পাঁচটি
৭৮. ‘একটা মাথা তিনটা পা,
চললে বলি আগে আগে।
থামলে বলি হায় হায়,
প্রাণটা বুঝি রাখা দায়।’
উত্তর: সিলিং ফ্যান
৭৯. ‘একটা ছোট ঘরে, অনেক মাথা ধরে।’
উত্তর: দেশলাই

৮০. ‘আজকালের মধ্যে নয়,
দু’পাশেতে পশু হয়।
অস্ত্ররূপে পরিচয়।’
- বলুন তো কী এটা?
উত্তর: পরশু
৮১. ‘আজব জিনিস হাতে চলে
মাথায় বলে কথা,
পেটের মধ্যে কালো রক্ত
ধাতব তার মাথা।’
- পেটের মধ্যে কালো রক্ত কার?
উত্তর: ঝর্ণা কলম
৮২. ‘আট পা ষোল হাঁটু,
বসে থাকে বীর বাঁটু।
শুন্যে পেতে জাল,
শিকার ধবে সর্বকাল।’
- কে শিকার করে?
উত্তর: মাকড়শা
৮৩. ‘আজব একটি জিনিস দেখলাম
হুলহুলিয়ার হাটে,
আট পা দুই মাথা
লেজ থাকে তার পিঠে।’
- কী জিনিস দেখলাম?
উত্তর: দাঁড়িপাল্লা

৮৪. ‘আগায় খস খস
গোড়ায় মুটি।
বলতে পারো
কী হবে জিনিসটি।’
উত্তর: আখ
৮৫. ‘আগা গোড়া বেশি নয়,
মাঝে বেশি জল।
গাছে গাছে ফলে থাকে,
সে কি দেশি ফল।’
উত্তর: কদম
৮৬. ‘আগা ঝন ঝন
গোড়া মোটা।
যে না পারবে
সে পাবে খোটা।’
উত্তর: ঝাড়ু
৮৭. ‘আগা গোড়া কাটা, চুলের জন্য ঝাটা।’
উত্তর: চিরুনী

৮৮) আগ কেটে বাগ কেটে রূপিলাম চারা,
ফল নেই, ফুল নেই, শুধু লতায় ভরা।
উত্তর: পান
৮৯) আসবে তারা যাদের স্বভাব,
ভাত ছড়ালে হবে না অভাব।
উত্তর: পান
৯০) আসলে নকল দেখি,
মাথা কেটে সিক্ত নাকি।
শেষ জোড়া দু নম্বরটা,
তাই নিয়ে যায় শিকারী।
উত্তর: ভেজাল
৯১) আঘাত নয়,
দেশের নাম,
বলতে পারলে সম্মান।
উত্তর: ঘানা

৯২) ‘এমন একটি কাপের নাম
বলো দেখি ভাই।
যে কাপেতে চা চিনি
দুধ পানি একটুও নাই।’
উত্তর: বিশ্বকাপ
৯৩) ‘একটি শহরের নাম,
যা খোলা নয়।
কিন্তু সত্যি তা নয়,
না বলতে পারলে
সবাই বোকা কয়।’
উত্তর: খুলনা
৯৪) ‘এমন একটা গাই আছে,
যা দেই তা-ই খায়,
পানি দিলে মরে যায়।’
উত্তর: আগুন
৯৫) ‘এমন একটা দেশ চাই,
যে দেশে মাটি নেই।
এমন আজব দেশের নাম,
কি বলো তো ভাই।’
উত্তর: সন্দেশ

৯৬) একবার জন্মায়, আবার মরে
আবার জন্মায়, তারপর মরে।
এই মরা শেষ মরা
ঘুমিয়ে পড়ে।
উত্তরঃ দাঁত
৯৭) এক ঘরে এক থাম বলো তার কী নাম?
উত্তরঃ ছাতা
৯৮) এক আছে এক বুড়ি চোখ তার বারো কুড়ি!
উত্তরঃ আনারস
৯৯. এমন একটা গাই আছে
যা দেই তাই খায়
পানি দিলে মরে যায়।
উত্তরঃ আগুন
ধাঁধা |বাংলা ধাঁধা | মজার ধাঁধা ( ১৫০ টি উত্তর সহ)
১০০) ‘উঠিতে ঝটপট
বসিতে পাহাড়,
লক্ষ লক্ষ জীব ধরে
করে না আহার।’
উত্তর: খেওয়া জাল
১০১) ‘উঠান ঠন ঠন বৈঠক মাটি,
কুমারে পড়ছে ঐ।
ঘটি বিনে দুধে হইচই,
এমন কুমার পাইল কই?’
উত্তর: চুনের ঘটি
১০২) ‘উঠানে বাগানে আমি থাকি বারো মাস,
আমাকে পেতে লোকে করে কত আশ।
আমাকে ছাড়া হয় না শুভ কাজ-অনুষ্ঠান,
সোনার চেয়ে আমাকে বেশি দেয় সম্মান।’
উত্তর: রসুন
১০৩) হাত আছে পা আছে মাথা তার কাটা
আস্ত মানুষ গিলে খায় বুক তার ফাটা ।
উত্তর: শার্ট

১০৪) ‘একই দামের শাড়ি,
পরে দুইটি মেয়ে।
শাড়ি দু’টির দাম কতো?
সম্পর্কটা জানা চাই।’
উত্তর: দুই সতীন
১০৫) ‘এক গাছে তিন তরকারি, বলতে পারে কোন ব্যাপারি?’
উত্তর: কলাগাছ
২০৬) ‘এক ঘরে এক থাম, বল কি তার নাম?’
উত্তর: ছাতা
১০৭) ‘এক শালিকের দুই মাথা,
শালিক গেল নিতে গোলপাতা।
গেল শালিক পানিতে ভেসে,
মাঝি ভাই উঠলো হেসে।’
উত্তর: নৌকা

১০৮) ‘আচ্ছা বলতো কোন জিনিস
রাজশাহী থেকে ঢাকা চলে গেছে
অথচ বিন্দুমাত্র নড়াচড়া করে নাই।’
উত্তর: আমের পোকা
১০৯) ‘আমার মার ফেলে
আমের ফেল আ,
রাখালের খাল ফেলে
লবণ দিয়ে খা।’
উত্তর: আমড়া
১১০) ‘আশি টাকার খাসি,
নব্বই টাকার পোস্ত।
এক পিঠ দেখা যায়,
আর পিঠ কই দোস্ত?’
উত্তর: আকাশ
১১১) ‘আকাশ থেকে পড়ল গোটা
তার মধ্যে রক্ত,
যে না বলতে পারে
সে পাগলের ভক্ত।’
উত্তর: কালোজাম

১১২) তোমার বৌ তুমি গেলে দেয় না, কিন্তু আমি গেলে দেয়।
উত্তর: ঘোমটা
১১৩) রাতের নিঝুম পথে কে চলেছে ছুটে, রয়েছে কাছে অনেক টাকা পাছে বা কেউ লুটে।
উত্তর: রানার
১১৪) ‘জঙ্গল থেকে বের হয় টিয়ে,
সোনার টোপর মাথায় দিয়ে।
পেট থেকে বের হয় কলা,
তোমরা কি কিছু বুঝলা?’
উত্তর: কলার থোড়
১১৫) ‘একটা মাথা তিনটা পা,
চললে বলি আগে আগে।
থামলে বলি হায় হায়,
প্রাণটা বুঝি রাখা দায়।’
উত্তর: সিলিং ফ্যান

১১৬) তোর দেশেতে সূর্য ওঠে
সকাল বেলা ভোর বেলাতে
বলতো দেহি কোন দেশেতে
সূর্য ওঠে মাঝ রাতেতে।
উত্তর: নরওয়ে
১১৭) রাঙ্গা বিবি জামা গায়,
কাটিলে বিবি দুই খান হয়।
উত্তর: মসুরির ডাল
১১৮) অন্ধ নদী পিছল পথ
হয়না দিন, সদা রাত,
নদীর জন্য সোবেশাম,
পায়ে পড়ে মাথার ঘাম।
উত্তর: পেট
১১৯) রাত্রিকালে আঁধারেতে যার যার ঘরে,
তার বাড়িতে সকল লোকে কান্নাকাটি করে।
উত্তর: চোর।

১২০. বহু দাঁত রয়েছে কিন্তু কোনো কিছু খায় না, জিনিসটি কি?
১২১. কোন জিনিসটির বাইরের দিকের অংশ খেয়ে ভেতরের অংশটি আমরা ফেলে দেই?
১২২. আপনি যে ভাষায়ই কথা বলেন না কেন, সব ভাষাতেই জবাব দিতে পারে কে?
১২৩. একটি নির্দিষ্ট জায়গায় বসে বিশ্বের সব স্থানে ভ্রমণ করে কে?
১২৪. অল্প বয়সে লম্বা থাকলেও বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ছোট হয়ে যায় কে?
উত্তর মিলিয়ে নিন- ১. চিরুনি ২. ভুট্টা ৩. প্রতিধ্বনী ৪. ডাকটিকিট ৫. মোমবাতি

১২৫) ‘মধ্যখানে একটু পানি
চুনকাম করা ঘর।
ভেঙে গড়তে বললে
গায়ে আসে জ্বর।’
উত্তর: ডিম
১২৬) ‘একটা শিং বারোটা ঠ্যাং,
কোন মাছের আছে?
পানিতে বাস করে,
ডিম পাড়ে গাছে।’
উত্তর: চিংড়ি মাছ
১২৭) ‘ইকড়ের তলে তলে,
ভিক অতি ছানি।
কোন গাছে দেখেছেন,
গাছের আগায় পানি।’
উত্তর: নারিকেল
১২৮) ঢেউ এর ওপর ঢেউ। তার মাঝেতে বসে আছে লাট সাহেবের বউ। বলুনতো কী?
উত্তর: কচুরীপানা

১২৯) ‘কোন টেবিলের পায়া থাকে না, ঝুলে থাকে, ছড়ায় না।’
উত্তর: টাইম টেবিল
১৩০) ‘আগায় ছাতি গোড়ায় মাথি, ছেড়ে কান্দানোর প্রোপতি।’
উত্তর: ওল
১৩১) ‘কাঁধে ঝুলে সঙ্গে যায়, বিনা দোষে মার খায়।’
উত্তর: ঢাক
১৩২. ‘উল্টো সোজা একই কথা,
প্রাণি যেথা সেও তথা।
তিন অক্ষরে সবটা,
বল দেখি উত্তরটা।’
উত্তর: নয়ন

১৩৩) ‘কোন টেবিলের পায়া থাকে না, ঝুলে থাকে, ছড়ায় না।’
উত্তর: টাইম টেবিল
১৩৪) ‘আগায় ছাতি গোড়ায় মাথি, ছেড়ে কান্দানোর প্রোপতি।’
উত্তর: ওল
১৩৫) ‘কাঁধে ঝুলে সঙ্গে যায়, বিনা দোষে মার খায়।’
উত্তর: ঢাক
১৩৬) ‘উল্টো সোজা একই কথা,
প্রাণি যেথা সেও তথা।
তিন অক্ষরে সবটা,
বল দেখি উত্তরটা।’
উত্তর: নয়ন

১৩৭) ‘কোট কাচারিতে বিচার শুনি,
জন্ম আমার বনে।
সবাই আমার পেটে বসে,
কষ্ট পাই না মনে।’
উত্তর: চেয়ার
১৩৮) ‘কথা যদি বলি আমি,
তোমরা মনে রাখো।
কথার উল্টা পড়লে
তোমরা পাবে থাক।’
উত্তর: কথা
১৩৯) ‘কোমর ধরে শুইয়ে দাও কাজ যা করার করে নাও।’
উত্তর: শিল নোড়া
১৪০) ‘কোন শহরে খুলতে মানা, তোমার কী আছে জানা।
উত্তর: খুলনা

১৪১) উড়তে পেখম বীর
ময়ূর সে নয়।
মানুষ খায় গরু খায়
বাঘ সে নয়।
উত্তর: মশা
১৪২) উল্টালে ধাতু হয়
সো জাতে জননী।
কী শব্দ হয় তাহা
বলো দেখি শুনি!
উত্তর: মাতা
১৪৩) একটুখানি পুকুরে জল
টলমল করে।
এমন বাপের বেটা নেই নেমে মাছ ধরে।
উত্তর: চোখ
১৪৪) একলা তারে যায় না দেখা
সঙ্গী পেলে বাঁচে।
আঁধার দেখলে ভয়ে পালায়
আলোয় ফিরে আসে।
উত্তর: ছায়া

১৪৫) হাসিতে হাসিতে যায় নারী পর পুরুষের কাছে,
যাইবার সময় কান্নাকাটি ভিতরে গেলে হাসে।

উত্তরঃ মেয়েদের হাতের চুড়ী

১৪৬) আমি তুমি একজন দেখিতে এক রুপ,
আমি কত কথা কই তুমি কেন থাক চুপ।

উত্তরঃ নিজের ছবি

১৪৭) কালিদাস পন্ডিতের ফাঁকি,
আড়াইশ থেকে পাঁচ পঞ্চাশ গেলে
 কত থাকে বাকী?

উত্তরঃ কিছুই না, শূন্য

১৪৮) শোন ভাই কালিদাসের হেয়ালীর ছন্দ,
দরজা আছে হাজারটা তবু কেন বন্ধ।

উত্তরঃ মশারী

১৪৯) শুভ্রবাসান দেহ তার, করে মানুষের অপকার।
চিতায় তারে পুড়িয়া মারে, 
তবু সে উহ আহ না করে।

উত্তরঃ সিগারেট

১৫০) দিনের বেলায় শ্বশুর হয়, রাতের বেলায় ভাসুর হয়, শুইতে গেলে স্বামী হয়, ধরতে গেলে পাপ হয়, 

ধাঁধাঁর উত্তর দিবেন কিন্তু আপনারা



Post a Comment

Please Select Embedded Mode To Show The Comment System.*

Previous Post Next Post

Contact Form