SSC-2021 Geography Assignment 5th Week answer রকি, পুজিয়াম ও ব্লাকফরেস্ট পর্বত এবং বাংলাদেশের মধুপুর চত্বর ও ব - দ্বীপ গঠন প্রক্রিয়ার উপর একটি প্রতিবেদন প্রণয়ন

 

SSC-2021 Geography Assignment 5th Week answer 

রকি, পুজিয়াম ও ব্লাকফরেস্ট পর্বত এবং বাংলাদেশের মধুপুর চত্বর ও ব - দ্বীপ গঠন প্রক্রিয়ার উপর একটি প্রতিবেদন প্রণয়ন



Subscribe to Our Channel: Passion Education








ক ’ নং প্রশ্ন : ভূপৃষ্টের পরিবর্তন প্রক্রিয়া ।

 

ভূপৃষ্ঠের পরিবর্তন প্রক্রিয়া ( Changing process of the earth surface ):

ভূপৃষ্ঠ সর্বদা পরিবর্তনশীল । নানাপ্রকার ভূপ্রক্রিয়া ভূপৃষ্ঠের পরিবর্তন সাধন করে । যে সমস্ত কার্যাবলির কারণে প্রাকৃতিকভাবে ভূমিরূপের পরিবর্তন সাধিত হয় তা ভূপ্রক্রিয়া । যেমন- নদী অবক্ষেপণের মাধ্যমে প্লাবন ভূমি গড়ে তুলছে । এখানে নদী অবক্ষেপণ একটি প্রক্রিয়া । ভূপ্রক্রিয়া তার কার্য সাধনের জন্য নানাপ্রকার প্রাকৃতিক শক্তির সাহায্য নেয় । যেমন- মাধ্যাকর্ষণ , ভূতাপীয় শক্তি এবং সৌরশক্তি । এ সমস্ত শক্তির সাহায্যে ভূপ্রক্রিয়া ভূপৃষ্ঠের কোথাও ধীরে ধীরে পরিবর্তন আনে , আবার কখনাে কখনাে খুব দ্রুত পরিবর্তন সাধন করে । সাধারণভাবে বহিঃশক্তির ( যেমন - সৌরশক্তি ) সঙ্গে জড়িত ভূপ্রক্রিয়া ভূপৃষ্ঠে ধীর পরিবর্তন আনে । সুদীর্ঘ সময় ধরে ভূপৃষ্ঠে এই পরিবর্তন চলে বিধায় একে ধীর পরিবর্তন বলে । ধীর পরিবর্তন সাধারণত দুটি প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন হয় । যেমন - নগ্নীভবন ও অবক্ষেপণ । অপরদিকে অন্তঃশক্তির ( যেমন ভূমিকম্প ) সঙ্গে জড়িত ভূপ্রক্রিয়ায় ভূপৃষ্ঠে দুত পরিবর্তন সাধিত হয় । নিচে ভূত্বকের পরিবর্তন সাধনকারী ভূপ্রক্রিয়াসমূহের একটি ছক দেওয়া হলাে ।

  1. ভূপৃষ্ঠে ধীর পরিবর্তন:অনেক সময় ধরে বাহ্যিক শক্তির দ্বারা যে পরিবর্তন ভূপৃষ্ঠে ঘটে,সেটিই হলো ধীর পরিবর্তন।নদীপ্রবাহ,বৃষ্টি,বায়ুপ্রবাহ ইত্যাদির মাধ্যমে ভূপৃষ্ঠের পরিবর্তন ঘটে,যা দু-চার বছরেও বোঝা যায় না।বৃষ্টির বড় বড় ফোটা ভূপৃষ্ঠের ক্ষয় করে।বায়ু প্রবল বেগে প্রবাহিত হয়েও ভূপৃষ্ঠকে ক্ষয় করে,যা ভূপৃষ্ঠের পরিবর্তন ঘটায়।এছাড়া,মানুষ ভূপৃষ্ঠের বিভিন্ন পরিবর্তন ঘটাচ্ছে যেমন রাস্তাঘাট,গৃহ,শহর নির্মাণ করার জন্য মানুষ সর্বদা ভূপৃষ্ঠকে খন্ডবিখন্ড করছে।বিভিন্ন প্রাণী গর্ত খুড়ে এ ধরনের পরিবর্তন ঘটাচ্ছে।

  2. ভূপৃষ্ঠে আকস্মিক পরিবর্তন: ভূপৃষ্ঠে দ্রুত পরিবর্তন ঘটলে তাকে আকস্মিক পরিবর্তন বলে।ভূমিকম্প,আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত,সুনামি ইত্যাদি ভূপৃষ্ঠের আকস্মিক পরিবর্তনের উদাহরণ।এগুলোর মাধ্যমে ভূপৃষ্ঠ হঠাৎ করে পরিবর্তিত হয়।

 

 খ ’ নং প্রশ্ন : ভূপৃষ্ঠের আকস্মিক পরিবর্তনের কারণ । 

উত্তর : আমরা জানি পৃথিবীর আকস্মিক পরিবর্তনের জন্য তিনটি প্রধান ভূমিরুপের সৃষ্টি হয় । তা হলাে- পর্বত , মালভূমি এবং সমভূমি । এসব ভূমিরূপ বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক শক্তি যেমন- সূর্যতাপ , বায়ু , বৃষ্টি , নদী প্রভৃতি দ্বারা খুব ধীরে ধীরে পরিবর্তিত হয়ে নতুন ভূমিরূপে পরিণত হয় । এই পরিবর্তন প্রক্রিয়াকে ধীর পরিবর্তন বলে । এতে সূর্যতাপ , বায়ু , বৃষ্টি , নদী প্রভৃতি শক্তি খুব ধীরে ধীরে ভূত্বকের ক্ষয়সাধন করে থাকে । ফলে ত্বকের উপরিস্থিত শিলা ভেঙে চুর্ণ - বিচূর্ণ হয় । এই শিলা অপসারিত হয় , আবার নতুন করে শিলা চূর্ণ - বিচূর্ণ হয় । এভাবে পর্যায়ক্রমে প্রাকৃতিক শক্তির প্রভাবে ভূমি ক্ষয়প্রাপ্ত হতে থাকে । যেসব প্রক্রিয়ায় ভূমিরূপের ধীর পরিবর্তন হচ্ছে তাদেরকে প্রধানত চারটি পর্যায়ে বিভক্ত করা যায় ।

 

( ক ) বিচূর্ণীভবন ও ক্ষয়ীভবন ( Weathering and ErosioMY 

( খ ) অপসারণ ( Transporation ) 

( গ ) নগ্নীভবন ( Denudation ) 

( ঘ ) অবক্ষেপণ ( Deposition )

 

( ক ) বিচূর্ণীভবন ও ক্ষয়ীভবন : শিলারাশির চূর্ণ - বিচূর্ণ ও বিশ্লিষ্ট হওয়া কিন্তু স্থানান্তর না হলে তাকে বিচূর্ণীভবন বলে । সাধারণত প্রাকৃতিক কারণে শিলা চূর্ণ - বিচূর্ণ হয় । বায়ুপ্রবাহ , নদীস্রোত ও হিমবাহ দ্বারা শিলা ক্ষয়সাধন হয় । যে প্রক্রিয়ায় শিলাখন্ড স্থানান্তরিত হয় তাকে ক্ষয়ীভবন বলে । 

 

( খ ) অপসারণ : নদীস্রোত , বায়ুপ্রবাহ ও হিমবাহ প্রভৃতি শক্তির দ্বারা চূর্ণ - বিচূর্ণ পদার্থগুলাে স্থানান্তরিত হয় । একে অপসারণ বলে । 

 

( গ ) নগ্নীভবন : বিচূর্ণীভবনের সময় শিলা চূর্ণ - বিচূর্ণ হয় । ক্ষয়ীভবন দ্বারা ঐ শিলা অপসারিত হলে নিচের অবিকৃত শিলাগুলাে নগ্ন হয়ে পড়ে । এরূপ কার্যকে নগ্নীভবন বলে । 

 

( ঘ ) অবক্ষেপণ : বায়ুপ্রবাহ , নদীস্রোত , হিমবাহ প্রভৃতি শক্তির প্রভাবে নানা স্থান থেকে ক্ষয়প্রাপ্ত শিলাগুলাে যে প্রক্রিয়ায় কোনাে একস্থানে এসে জমা হয়ে নতুন ভূমিরুপের সৃষ্টি করে তাকে অবক্ষেপণ বলে । যেসব প্রাকৃতিক শক্তির প্রভাবে ক্ষয়ীভবনের মধ্য দিয়ে ধীর পরিবর্তন সংঘটিত হয় তাদের মধ্যে বায়ু , বৃষ্টিপাত , নদী , হিমবাহ প্রভৃতি প্রধান । এদের ক্ষয়কার্য নিয়ে আলােচিত হলাে :

 

বায়ুর কাজ : বায়ুতে থাকা অক্সিজেন , কার্বন ডাইঅক্সাইড ও জলীয়বাষ্প রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় শিলার বিচ্ছেদ ও ক্ষয়সাধন করে । বায়ুর ক্ষয়কার্য মরুভূমিতে অধিক দেখা যায় । মরু এলাকা শুষ , প্রায় বৃষ্টিহীন এবং গাছপালা শূন্য । মরু এলাকায় গাছপালা কম থাকার কারণে মৃত্তিকা সুদৃঢ় নয় । এছাড়া দিনের বেলায় সূর্যের তাপে এবং রাতের শীতলতায় শিলার সংকোচন ও প্রসারণের ফলেও সংবধতা শিথিল হয়ে যায় । এরপর বায়ুপ্রবাহের আঘাতে এ অঞ্চলের শিলা সহজেই বাহিত হয়ে ধীর পরিবর্তনের মাধ্যমে ক্ষয়সাধন করে । 

 

বৃষ্টির কাজ : বৃষ্টির পানি ভূপৃষ্ঠের উপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার সময় ভূপৃষ্ঠকে ব্যাপকভাবে ক্ষয় করে । প্রবাহিত হওয়ার সময় পানি শিলাকে আংশিকভাবে ক্ষয় ও আলগা করে এবং ক্ষয়প্রাপ্ত শিলাকে প্রসারিত করে । বৃষ্টিবহুল অঞ্চলে কর্ষিত জমির মাটি বৃষ্টির পানির দ্বারা অপসারিত হয় । আবার পর্বতের মধ্যে কর্দম স্তরের উপর অনেক ভারী শিলা হেলানাে অবস্থায় থাকে । পর্বতের ফাটল দিয়ে পানি প্রবেশ করে কাদার স্তরকে গলিয়ে দেয় , এতে বড় শিলার কাদার উপর থাকতে না পেরে নিচে ধসে পড়ে । একে ভূমিধস বলে । এভাবে অনেকদিন ধরে শিলা ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে ভূপৃষ্ঠের ধীর পরিবর্তন সাধিত হয় । 

 

হিমবাহের কাজ : হিমবাহের দ্বারাও ভূপৃষ্ঠের কোনাে কোনাে অঞ্চল ব্যাপকভাবে ক্ষয় হয়ে থাকে । হিমবাহের নিচে নামার সময় এর নিচের প্রস্তরখণ্ড পর্বতগাত্র থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে অনেক দূরে গিয়ে পতিত হয় । পর্বতগাত্রের মধ্যে ছিদ্র যদি থাকে তাহলে তার ভিতর পানি প্রবেশ করে বরফে পরিণত হয়ে প্রস্তরগুলােকে আলগা করে দেয় । ফলে হিমবাহের চাপে এটি পর্বতগাত্র থেকে খুব সহজেই পৃথক হয়ে যায় । এই হিমবাহ অনেকদিন ধরে ধীরে ধীরে হয় বলে এটি ভূপৃষ্ঠের ধীর পরিবর্তনের একটি উদাহরণ ।

 

নদীর কাজ : যেসব প্রাকৃতিক শক্তি ভূপৃষ্ঠে প্রতিনিয়ত ধীর পরিবর্তন করছে তাদের মধ্যে নদীর কাজ অন্যতম । নদী যখন পর্বতের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয় তখন স্রোতের আঘাতে বাহিত নুড়ি , কর্দম প্রভৃতির ঘর্ষণে নদীগর্ত ও পার্শ্বক্ষয় হয় । পার্বত্য অবস্থায় নদীর স্রোতের বেগ বেশি থাকে । এতে নদী নিচের দিকে অগ্রসর হতে থাকে এবং কোনাে সঞ্চয় হতে পারে না । যখন নদী সমভূমিতে আসে তখন নদী ক্ষয় এবং সঞ্চয় দুটোই করে । নদীর চলার পথে যেখানে নরম শিলা পাবে নদী ঠিক সেদিক দিয়ে ক্ষয় করে অগ্রসর হয় । ক্ষয়কৃত নরম শিলা অবক্ষেপণ করে বিভিন্ন ভূমিরূপ গঠন করে । এভাবে নদী ক্ষয় ও সঞ্চয় করতে করতে সমুদ্রে গিয়ে পড়ে । অনেকদিন ধরে এভাবে ক্ষয় ও সঞ্চয় কাজ চলে বলে একে নদীর দ্বারা ধীর পরিবর্তন বলে ।

 

‘ গ ’ নং প্রশ্ন : পৃথিবীর প্রধান ভূমিরূপের বৈশিষ্ট্য । 

উত্তর : ভূপৃষ্ঠ সর্বত্র সমান নয় । এর আকৃতি , প্রকৃতি এবং গঠনগত বেশ কিছু পার্থক্য আছে । ভূমির এই অকৃিতি ও গঠনগত বৈশিষ্ট্যকেই ভূমিরূপ বলে । ভূপৃষ্ঠের কোথাও রয়েছে উঁচু পর্বত , কোথাও সমতল , কোথাও পাহাড় , কোথাও মালভূমি । এছাড়া বিভিন্ন স্থানের উচচতা , বন্ধুরা এবং ঢালের মধ্যে পার্থক্য রয়েছে । ভৌগােলিক দিক দিয়ে বিচার করলে পৃথিবীর সমগ্র ভূমিরূপকে তিনটি ভাগে ভাগ করা যায় । এগুলাে হলাে- 

( ১ ) পর্বত , 

( ২ ) মালভূমি , 

( ৩ ) সমভূমি । 

 

পর্বত( Mountains ) 

সমুদ্রতল থেকে অন্তত ১,০০০ মিটারের বেশি উঁচু সুবিস্তৃত ও খাড়া ঢালবিশিষ্ট শিলাপকে পর্বত বলে । সাধারণত ৬০০ থেকে ১,০০০ মিটার উঁচু স্বল্প বিস্তৃত শিলপিকে পাহাড় বলে । পর্বতের উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে কয়েক হাজার মিটার হতে পারে । পর্বতের ভূপ্রকৃতি বন্ধুর , ঢাল খুব খাড়া এবং সাধারণত চূড়াবিশিষ্ট হয় । কোনাে কোনাে পর্বত বিচ্ছিন্নভাবে অবস্থান করে । যেমন- পূর্ব আফ্রিকার কিলিমানজারাে । আবার কিছু পর্বত অনেকগুলাে পৃথক শৃঙ্গসহ ব্যাপক এলাকা জুড়ে অবস্থান করে । যেমন- হিমালয় পর্বতমালা ।

 

 

( গ ) মহাদেশীয় মালভূমি : সাগর বা নিমভূমি পরিবেষ্টিত বিস্তীর্ণ উচ্চভূমিকে মহাদেশীয় মালভূমি বলে । এ ধরনের মালভূমির সঙ্গে পর্বতের কোনাে সংযােগ থাকে না । স্পেন , অস্ট্রেলিয়া , সৌদি আরব , গ্রিনল্যান্ড , এন্টার্কটিকা এবং ভারতীয় উপদ্বীপ এর অন্যতম উদাহরণ । সমভূমি ( Plains ) সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে অল্প উঁচু মৃদু ঢালবিশিষ্ট সুবিস্তৃত ভূমিকে সমভূমি বলে । বিভিন্ন ভূপ্রাকৃতিক প্রক্রিয়া যেমন- নদী , হিমবাহ ও বায়ুর ক্ষয় ও সঞ্চয়ক্রিয়ার ফলে সমভূমির সৃষ্টি হয় । মৃদু ঢাল ও স্বল্প বধুরতার জন্য সমভূমি কৃষিকাজ , বসবাস , রাস্তাঘাট নির্মাণের জন্য খুবই উপযােগী । তাই সমভূমিতে সবচেয়ে ঘন জনবসতি গড়ে উঠেছে । উৎপত্তির ধরনের ভিত্তিতে সমভূমিকে প্রধানত দুই কতই ভাগে ভাগ করা ভাগ করা যায় যেমন- ক্ষয়জাত সমভূমি ও সঞ্চয়জাত সমভূমি । 

 

ক্ষয়জাত সমভূমি ( Erosional plains ) : বিভিন্ন প্রাকৃতিক শক্তির যেমন- নদীপ্রবাহ , বায়ুপ্রবাহ এবং হিমবাহের ক্ষয়ক্রিয়ার ফলে কোনাে উচ্চভূমি ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে ক্ষয়জাত সমভূমির সৃষ্টি হয় । অ্যাপলেশিয়ান পাদদেশীয় সমভূমি , ইউরােপের ফিনল্যান্ড ও সাইবেরিয়া সমভূমি এ ধরনের ক্ষয়জাত সমভূমি । বালাদেশের মধুপুরের ত্বর ও বরেন্দ্রভূমি দুটি ক্ষয়জাত সমভূমির উদাহরণ । 

 

সঞ্চয়জাত সমভূমি ( Depositional plains ) : নদী , হিমবাহ , বায়ুপ্রবাহ প্রভৃতি প্রাকৃতিক শক্তি দ্বারা পলি , বালুকণা , ধূলিকণা কোনাে নিম অঞ্চলে সঞ্চিত হয়ে কালক্রমে যে সমভূমি সৃষ্টি হয় তাকে সঞ্চয়জাত সমভূমি বলে । এ ধরনের সঞ্চয়জাত সমভূমি পার্বত্য অঞ্চল থেকে শুরু করে সমুদ্র উপকূল পর্যন্ত যে কোনাে অবস্থানে সৃষ্টি হতে পারে । যেমন - নদীর পলি অবক্ষেপণের মাধ্যমে সৃষ্ট প্লাবন সমভূমি , নদীর মােহনার কাছাকাছি এসে নদী সঞ্চয়ের মাধ্যমে সৃষ্ট ব - দ্বীপ , শীতপ্রধান এলাকায় হিমবাহের গ্রাবরেখা দ্বারা সঞ্চয়কৃত পলি থেকে গড়ে ওঠা হিমবাহ সমভূমি ।

Post a Comment

Please Select Embedded Mode To Show The Comment System.*

Previous Post Next Post

Contact Form